Header Ads

Camtasia Studio FULL 8.1.2 + Serials


Camtasia Studio FULL 8.1.2 + Serials




'প্রফেশনাল ভিডিও টিউটোরিয়াল ডেভেলপমেন্ট' শীর্ষক এই কোর্সটি সম্পন্ন করলে আপনি ক্যামটেসিয়া সফটওয়্যার ব্যবহার করে প্রফেশনাল মানের ভিডিও টিউটোরিয়াল এডিটিং ও ডেভেলপমেন্টের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করবেন। পাশাপাশি ভিডিও বা টিউটোরিয়াল তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় স্ক্রিপ রাইটিং, অডিও রেকর্ডিং, স্ক্রিন রেকর্ডিং, ভিডিও রেকর্ডিং এবং ভিডিও এডিটিং এর সাথে পরিচিত হবেন।






১। ভিডিও টিউটোরিয়াল ডেভেলপমেন্ট

১.১। ভিডিও টিউটোরিয়ালের ধারণা

তথ্যপ্রযুক্তির এই আধুনিক যুগে মোবাইল ও ইন্টারনেটের অত্যধিক সহজলভ্যতার কারণে বিশ্ব এখন গণমানুষের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। অপরদিকে দৈনন্দিন কর্মব্যস্ততা এবং সময় স্বল্পতার কারণে অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে বর্তমানে মানুষের পড়ার আগ্রহ ও ইচ্ছা কম। অনেক লম্বা সময় ধরে কিছু পড়ার থেকে ২-৩ মিনিটের ভিডিও দেখে ঐ একই তথ্য খুব সহজে জেনে নেয়া যায়। এ কারণেই  তথ্য আদানপ্রদানে ক্ষেত্রে ভিডিও কন্টেন্টের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। এরই সাথে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ভিডিও টিউটোরিয়াল ডেভেলপারদের চাহিদা। টিভি মিডিয়া, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ইউটিউবিং এর ক্ষেত্রে ভিডিও এডিটিং জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে রয়েছে ভিডিও এডিটিং কাজের ব্যাপক চাহিদা। ভালো মানের মিউজিক ভিডিও, চলচ্চিত্র, নাটক, শর্ট ফিল্ম ও তথ্যচিত্র তৈরি করার জন্য অবশ্যই ভিডিও এডিটিং জানতে হবে। তাই আপনিও চাইলে ভিডিও এডিটিং শিখে খুব সহজে আপনার প্রফেশনাল ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। 

এছাড়াও এই কোর্সের মাধ্যমে আপনি আরো জানতে পারবেন, কীভাবে ভিডিওর জন্য স্ক্রিপ্ট তৈরি করতে হয়, কীভাবে সাউন্ড রেকর্ড করতে হয় এবং কীভাবে ক্যামটেশিয়া ব্যবহার করে ভিডিও এডিট করতে হয়। ধাপে ধাপে এই সকল বিষয়ের ধারণা লাভের পর আপনি বিভিন্ন কুইজের মাধ্যমে আপনার ধারণা যাচাই করবেন এবং সবশেষে কোর্সটি কমপ্লিট করার জন্য আপনি একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করে তার লিঙ্ক আমাদের সাথে শেয়ার করবেন। 


যে কোন পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন আপনার প্রশিক্ষকের সাথে। 

১.২। চেকলিস্ট


ভিডিও টিউটোরিয়ালের কাজ শুরু করার আগে সবসময়ই যে বিষয়টা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হল- সকল প্রয়োজনীয় রিসোর্স ফাইল ঠিক আছে কিনা তা চেক করে নেয়া। এজন্য নিচের রিসোর্স লিস্ট অনুযায়ী সকল কিছু ঠিক আছে তা চেক করে নিতে হবে।

রিসোর্স চেকলিস্টঃ
  • ক্যামটেশিয়া সফটওয়্যার
  • স্ক্রিপ্ট (সফটকপি ও হার্ডকপি)
  • অডিও রেকর্ডিং
  • স্ক্রিনকাস্ট ফাইল বা ভিডিও রেকর্ডিং ফাইল
  • টেমপ্লেট (ইন্ট্রো, আউট্রো, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, কলআউট)
  • পূর্বে তৈরি ভিডিও-র ফোল্ডার (যদি থাকে)
  • অন্যান্য প্রয়োজনীয় ফাইল

১.৩। ক্যামটেশিয়া সফটওয়্যার ডাউনলোড ও ইন্সটল

এই পর্যায়ে আমরা দেখবো কীভাবে ক্যামটেশিয়া সফটওয়্যার ডাউনলোড ও ইন্সটল করতে হয়। এই কোর্সে আমরা মূলত ক্যামটেশিয়ার ট্রায়াল ভার্সন ব্যবহার করবো এবং পরবর্তীতে প্রফেশনাল কাজের জন্য এর অরিজিনাল ভার্সন ব্যবহার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে গুগল-এর হেল্প নিতে পারেন। 

অনলাইন থেকে ক্যামটেশিয়া ৯ ডাউনলোডের জন্য প্রথমে এই লিংকে যান। 

ডাউনলোড সংক্রান্ত নির্দেশনার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করে নির্দেশনাটি ডাউনলোড করে দেখে নিতে পারেন।

১.৪। ক্যামটেশিয়া সফটওয়্যার এক্টিভেট এর প্রক্রিয়া

এই পর্যায়ে আমরা দেখবো কীভাবে ক্যামটেশিয়া সফটওয়্যার কীভাবে এক্টিভেট করতে হয়। 
এই কোর্সে আমরা মূলত ক্যামটেশিয়ার ট্রায়াল ভার্সন ব্যবহার করবো এবং পরবর্তীতে প্রফেশনাল কাজের জন্য এর অরিজিনাল ভার্সন ব্যবহার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে গুগল-এর হেল্প নিতে পারেন। 


এক্টিভেশন সংক্রান্ত নির্দেশনার জন্য  ক্যামটেশিয়া ব্যবহার নির্দেশনা ডাউনলোড করে দেখে নিতে পারেন।

১.৫। ক্যামটেশিয়া শর্টকাট কী

 এই পর্যায়ে আমরা দেখবো কীভাবে ক্যামটেশিয়া সফটওয়্যারের শর্টকাট কীগুলো সম্পর্কে জানবো। 
ক্যামটেসিয়া সফটওয়্যার ব্যবহারের সময় কাজ অনেক সহজ হয়ে যায় যদি শর্টকাট গুলো জানা থাকে। ক্যামটেসিয়া সফটওয়্যারের শর্টকাট-কিগুলো এইরূপ---  Shortcut posters

১.৬। স্ক্রিপ্ট লেখার বিবেচ্য বিষয়াবলী



শিক্ষামূলক ভিডিও/টিউটোরিয়াল স্ক্রিপ্ট প্রস্তুত করার বিবেচ্য বিষয়াবলীঃ 

১। ভিডিও ম্যাটেরিয়াল এর সাথে আপনি কি কি কথা বলবেন, তার জন্য ১টি স্ক্রিপ্ট লিখুন। স্ক্রিপ্ট লেখা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং তা সতর্কতার সাথে লিখতে হবে। কথা বলার সময় কোন ‘সঠিক শব্দটি’ বলবেন, তা লিখে না রাখলে, রেকর্ডিং এর সময় অপ্রয়োজনীয় শব্দ ঢুকে যেতে পারে (যেমন- অ্যা …, উম… ইত্যাদি মূদ্রাদোষ) অথবা আঞ্চলিক শব্দ চলে আসতে পারে। তাই রেকর্ডিং এর আগেই আপনি কী বলবেন, তার জন্য ছক আকারে একটি স্ক্রিপ্ট তৈরি করে রাখতে হবে। (প্রদত্ত নমুনা দেখুন)


২। ভিডিও রেকর্ডের সময় কী কী বিষয় রেকর্ড করবেন এবং এর সাথে কী কী কথা বলবেন (স্ক্রিপ্ট) তা কয়েকবার অনুশীলন/চর্চা করুন। চর্চা করার পর যখন নির্ভূলভাবে করতে পারবেন, তখন মূল রেকর্ডিং শুরু করুন। মনে রাখবেন, প্রথম চেষ্টাতেই সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ভিডিও প্রস্তুত নাও হতে পারে; এজন্য বারবার অনুশীলন করতে হবে।

৩। অনেক সময় একটি ভিডিও রেকর্ডিং এর মাঝপর্যায়ে কোন অংশে ভুল হতে পারে অথবা কোন কথা এলোমেলো হয়ে যেতে পারে। এমনটি হলে কয়েক সেকেন্ডের জন্য থামুন / চুপ করে থাকুন। তারপর যেখানে ভুল হয়েছে, সেখান থেকে আবার কথা বলা শুরু করুন। ভুল অংশগুলো এডিটিং এর সময় বাদ দেয়া যাবে।

৪। সম্পুর্ণ রেকর্ডিং শেষ হলে, প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভিডিওটি দেখুন। দেখার সময় নিচের বিষয়গুলো অনুসরণ করুন-

ক) ১নং ধাপে বর্ণিত ছক/টেবিল হাতে রাখুন এবং চেক করুন সবগুলো ধাপ অনুসরন করা হয়েছে কিনা; প্রয়োজনে টিক চিহ্ন দিন।

খ) স্ক্রিপ্টের সাথে আপনার বলা কথার মিল আছে কিনা চেক করুন। স্ক্রিপ্টের বাইরে কিছু থাকলে তা চিহ্নিত করুন (টাইম লাইন দেখে) , যেন এডিটিং এর সময় তা বাদ দিতে পারেন। 

৫। প্রয়োজনে, অডিও ও ভিডিও আলাডা রেকর্ড করতে পারেন, এবং এডিটিং এর সময় তা একসাথে জোড়া দিয়ে ভিডিও ম্যাটেরিয়াল প্রস্তুত করতে পারেন।  




স্যাম্পল স্ক্রিপ্টসহ এই পাঠের হ্যান্ডআউট ডাউনলোড করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন- 



২। অডিও রেকর্ডিং ও এডিটিং

স্ক্রিপ্ট তৈরির কাজের পরে প্রথমেই আসে অডিও রেকর্ডিং এর কাজ। এই কাজটি অত্যন্ত সতর্কতার সাথে করতে হয়। পুরো ভিডিওতে দর্শকের মনোযোগ ধরে রাখা বা মনোযোগের ব্যাঘাত ঘটানো উভয় ক্ষেত্রেই অডিও রেকর্ডিং এর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা। 
আমাদের চারপাশে রয়েছে প্রচুর শব্দ। এর সবটাই আমরা রেকর্ড করতে চাই না। উপস্থাপকের ভয়েসের বাইরে যে কোন শব্দই দর্শকের মনোযোগ ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। তাই রেকর্ডিং এর সময় এই অপ্রয়োজনীয় সকল শব্দকেই নয়েজ বলা হয়। রেকর্ডিং এর সময় যত বেশি নয়েজ থাকবে ভিডিওর কোয়ালিটি ততো বাজে হবে। আবার নয়েজ যতো কম হবে, ভিডিও ততো সুন্দর হবে।



২.১। ভয়েস রেকর্ডিং

ভয়েস রেকর্ডিং এর ক্ষেত্রে রেকর্ডকৃত অডিও পুরোটা শুনতে হবে। স্ক্রিপ্ট এবং অডিও পুরোটি মিল আছে কিনা তা চেক করে নিতে হবে। মনে রাখতে হবে রেকর্ডকৃত অডিওর মধ্যে একই কথার রিপিট থাকতে পারে, রিপিট করার আগে সাধারণত আবার বলে শুরু করা হয়।ভয়েস রেকর্ডিং এর জন্য কিছু বিবেচ্য বিষয়াবলী হলোঃ
 সঠিক স্থান নির্বাচন
 ডিভাইস চেক
 স্ক্রিপ মার্কিং
 ভয়েস টেকিং
  
ভয়েস রেকর্ডিং এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলী জানতে পাঠ সহায়িকার সাহায্য নেই- পাঠ সহায়িকাঃ ভয়েস রেকর্ডিং

২.২। অডিও এডিটিং

এই পাঠে আমরা শিখবো কিভাবে ভিডিও এডিট করতে হয়। রিপিটের ক্ষেত্রে যে রেকর্ডিংটি পরিস্কার শোনা যায় সেটা নেওয়া হবে। অপ্রয়োজনীয় রেকর্ডিং অংশ পরে এডিটিং-এর শুরুতেই কেটে বাদ দিতে হবে। কেটে বাদ দেবার সময় অবশ্যই সাইলেন্ট অংশে কাটতে হবে, কথার মাঝখানে কাটা যাবে না।


আরও জানতে চলুন ভিডিওটি দেখি-



৩। ভিডিও রেকর্ডিং ও এডিটিং

এই অধ্যায়ে আমরা ধাপে ধাবে কীভাবে ভিডিও রেকর্ড এবং এডিটিং করা যায় তা শিখবো। এজন্য নির্দিষ্ট ধাপগুলো এই অধ্যায়ের পাঠ্যতালিকাতে পাওয়া যাবে।


৩.১। স্ক্রিন রেকর্ডিং, সেভ ও শেয়ারিং

স্ক্রিন রেকর্ডিং, সেভ ও শেয়ারিং এর ক্ষেত্রে পুরো ভিডিওটি একবার দেখে স্ক্রিপ/অডিওর সাথে মিলিয়ে নিতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যে স্ক্রিপ্টে উল্লেখিত প্রত্যেকটি বিষয় স্ক্রিনকাস্ট করা হয়েছে। এখানে মনে রাখতে হবে যে স্ক্রিনকাস্ট-এ অনেক অপ্রয়োজনীয় কাজ থাকতে পারে, সবসময় পর্যায়ক্রমিকভাবে থাকতে নাও পারে আবার একই কাজ একাধিকবার করা হতে পারে।


আরও জানতে চলুন ভিডিওটি দেখি- 


৩.২। ভিডিও ট্রিম ও স্প্লিট করা

ভিডিও ট্রিম ও স্প্লিট পর্বেই এডিটিং এর কাজ শুরু হবে। প্রথমেই স্ক্রিনকাস্ট থেকে সব অপ্রয়োজনীয় অংশ (অপ্রাসঙ্গিক কাজ/ক্লিক, মাউস নাড়া, কোন কাজ ছাড়াই লম্বা গ্যাপ ইত্যাদি) কেটে বাদ দিতে হবে। এখানে খেয়াল রাখতে হবে যেন কোন প্রয়োজনীয় অংশ বাদ না যায় এবং দরকার না পরলে কাটাকাটি না করাই ভালো। নিঁখুতভাবে কাটার জন্য প্রয়োজনে টাইমলাইন জুম করে নিতে পারেন। (শর্টকাটঃ মাউস হুইল উপরে ঘুরালে জুম-ইন, নিচে ঘুরালে জুম-আউট)


আরও জানতে চলুন ভিডিওটি দেখি-


৩.৩। ক্লিপ স্পিডের কাজ

এই পর্বে আমরা জানবো স্ক্রিনকাস্টের সাথে সাথে কিভাবে অডিও অংশগুলোকে মিলাতে/সিনক্রোনাইজ করতে হবে। এজন্য অডিও ফাইলকে বেইজ ধরতে হবে এবং এখানে কোন কাজের কথা শুরুর সাথে স্ক্রিনকাস্টের শুরু মিলিয়ে নিতে হবে। আবার কাজটি শেষের সময়ের সাথে স্ক্রনকাস্টের কাজটি শেষ মিলিয়ে দিতে হবে।
এখানে যখনই প্রয়োজন স্ক্রিনকাস্টের অংশের ক্লিপ স্পিড বাড়াতে/কমাতে হবে। এখানে আবার প্রয়োজন অনুসারে স্ক্রিন কাটা লাগতে পারে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন, মাউসের মুভমেন্ট খুব স্লো না হয়ে যায় থেকে। এসব ক্ষেত্রে কিছু সময় স্ক্রিন ফিক্স করে রাখা যেতে পারে।


আরও জানতে চলুন ভিডিওটি দেখি- 




৩.৪। এনোটেশন, ট্রানজিশন ও বিহেভিয়ার টুলের কাজ

ভিডিও এডিটিং এর এই পাঠে আমরা জানবো এনোটেশন, ট্রানজিশন ও বিহেভিয়ার টুলের কাজ। পুরো ভিডিওটি সিনক্রোনাইজ হয়ে গেলে যেখানে যেখানে নতুন সেকশন শুরু/ গ্যাপগুলো বেশি অথবা জাম্পিং মনে হচ্ছে সেখানে ট্রানজিশন (ফেড ইন/আউট, স্লাইড লেফট/রাইট, গ্রেডিয়েন্ট ওয়াইপ ইত্যাদি খুব সিম্পল) বসাতে হবে।


আরও জানতে চলুন ভিডিওটি দেখি- 



৩.৫। এনিমেশন ও ইফেক্ট যোগ করা

কন্টেন্টের ফোকাস ধরে রাখা বা দেখার সুবিধার জন্য যেখানে যেখানে প্রয়োজন সেখানে এনিমেশন (জুম ইন/আউট, স্পট লাইট) দেয়া যাবে। এজন্য সংশ্লিষ্ট স্ক্রিনকাস্টের অংশ, কলআউট, স্কেচ মোশন ইত্যাদি একই সাথে আছে এমন সংশ্লিষ্ট জিনিসগুলোকে গ্রুপ করা হলে এনিমেশন (জুম ইন/জুম আউট) করতে সুবিধা হবে। এনিমেশন স্মুথ হতে হবে। অবশ্যই কাজ শেষ হলে জুম আউট করে দিতে হবে। জুম ইন ও জুম আউটের মাঝে অবশ্যই একটু থামতে হবে।


আরও জানতে চলুন ভিডিওটি দেখি- 



৩.৬। বিহেভিয়ার টুলের কাজ

পূর্বের সব এডিটিং কাজ শেষ হলে টেমপ্লেট থেকে (রিসোর্স ফোল্ডারে দেয়া আছে) ইন্ট্রো এবং আউট্রো ইম্পোর্ট করে নিতে হবে। এরপর ভিডিওর শুরুতে ইন্ট্রো এবং শেষে আউট্রো বসাতে হবে।


আরও জানতে চলুন ভিডিওটি দেখি-



৩.৭। পাওয়ার পয়েন্ট এড-ইন টুলবারের ব্যবহার

এই পাঠে আমরা শিখব কিভাবে প্রোডাকশন রেন্ডার দিতে হয়। এজন্য প্রথমে ইন্টারনেট বন্ধ করে নিন। সিরিয়াল কি ফাইল থেকে সিরিয়াল কি কপি করে শেয়ার বাটনে ক্লিক করে কাস্টম প্রডাকশন থেকে ‘প্রোডিউস উইথাউট ওয়াটারমার্ক’ এর নিচে সিরিয়াল কি পেস্ট করে নিতে হবে। আউটপুট mp4 ফরমেটে হবে। এখানে শুধু ‘‘প্রোডিউস উইথ স্মার্ট প্লেয়ার’ চেকবক্সটিতে টিক উঠিয়ে দিতে হবে। এবং রিসোর্স ফোল্ডারের মত একই ফোল্ডারে সেভ করতে হবে।


আরও জানতে চলুন ভিডিওটি দেখি- 



৩.৮। ভিডিও প্রোডিউস ও শেয়ার করার কৌশল

এই পাঠে আমরা শিখব কিভাবে প্রোডাকশন রেন্ডার দিতে হয়। এজন্য প্রথমে ইন্টারনেট বন্ধ করে নিন। সিরিয়াল কি ফাইল থেকে সিরিয়াল কি কপি করে শেয়ার বাটনে ক্লিক করে কাস্টম প্রডাকশন থেকে ‘প্রোডিউস উইথাউট ওয়াটারমার্ক’ এর নিচে সিরিয়াল কি পেস্ট করে নিতে হবে। আউটপুট mp4 ফরমেটে হবে। এখানে শুধু ‘‘প্রোডিউস উইথ স্মার্ট প্লেয়ার’ চেকবক্সটিতে টিক উঠিয়ে দিতে হবে। এবং রিসোর্স ফোল্ডারের মত একই ফোল্ডারে সেভ করতে হবে।










This content is created for Educational Purpose. It's all content Copyright reserved by http://www.muktopaath.gov.bd

No comments

Theme images by enjoynz. Powered by Blogger.